মই থেকে নিচে পড়ে অনেকে আহতও হয়েছে। জনসাধারণের চলাচলের সুবিধার জন্যই ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তাসহ নানা নির্মাণকাজের উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রায়ই দেখা যায়, নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পের কাজ শেষ হয় না। কখনো কখনো দু-তিনবার সময় বাড়ানোর পরও কাজ শেষ হয় না।
নির্মাণকাজ দেখভালের দায়িত্ব যাঁদের, অভিযোগ আছে যে তাঁরা প্রকল্পের ধারেকাছেও যান না। এলজিআরডির তত্ত্বাবধানে নির্মাণাধীন ভোলার এই সেতুটির কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল গত মাসে অর্থাৎ অক্টোবর মাসে।
সেতুটির সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ সম্পন্ন করা হয়নি। সেতুটিরও কিছু কাজ বাকি রয়েছে, অথচ ঠিকাদারের দেখা নেই। এই অবস্থায় স্থানীয় মানুষ যে দুর্ভোগ পোহাচ্ছে তার দায় কে নেবে? শেরপুরের সেতুটি ১০ বছর ধরে ভেঙে পড়ে আছে। সেখানেও মানুষ চরম দুর্ভোগে আছে, কিন্তু এলজিইডি, স্থানীয় প্রশাসন বা জনপ্রতিনিধি কারো কোনো উদ্যোগ লক্ষ করা যাচ্ছে না।
আমরা আশা করি, সংযোগ সড়কসহ ভোলার নির্মাণাধীন সেতুটির কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে এবং শেরপুরের ভেঙে পড়া সেতুটির স্থলে নতুন করে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হবে।