আরো দুঃখজনক হলো যে এই অবস্থার পরিবর্তনে পর্যাপ্ত উদ্যোগও দেখা যায় না।
স্তন ক্যান্সার শুধু বাংলাদেশে নয়, সারা বিশ্বেই একটি প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যা। উন্নত দেশগুলোতে এ ক্ষেত্রে জাতীয় ভিত্তিতে স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। প্রাথমিক অবস্থায় রোগটি ধরা পড়ে এবং চিকিৎসার মাধ্যমে আরোগ্য হওয়ার হারও অনেক বেশি।
সরকারি হাসপাতালে পিইটি সিটি স্ক্যান মেশিনের সিরিয়াল পেতে চলে যায় একাধিক মাস। দেশে যেখানে কমপক্ষে ৩০০টি রেডিওথেরাপি মেশিন প্রয়োজন, সেখানে আছে মাত্র ৩৭টি, তা-ও সব কটি সব সময় কর্মক্ষম থাকে না।
স্তন ক্যান্সারসহ অন্যান্য ক্যান্সার মোকাবেলায় ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ নিতে হবে। জাতীয় ভিত্তিতে স্ক্রিনিংয়ের ব্যবস্থা করতে হবে। অন্তত জেলা পর্যায়ের সরকারি হাসপাতালে সার্জারি, কেমোথেরাপি ও রেডিওথেরাপির সুযোগ রাখতে হবে।