English

25 C
Dhaka
বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ১৪, ২০২৪
- Advertisement -

‘কঠিন সিদ্ধান্ত’ নিয়ে যা বললেন অর্থমন্ত্রী

- Advertisements -

বৈশ্বিক এক্সটারনাল ভার্নাবিলিটি (বৈশ্বিক অস্থিরতা) সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত অনেক কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।

তিনি বলেন, রাশিয়া ও ইউক্রেনের যুদ্ধের প্রভাব সারাবিশ্বে ছড়িয়ে গেছে।

Advertisements

সবাই এটা নিয়ে কষ্ট পাচ্ছে। তবে আমাদের ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে আমরা আশা করি অর্থনীতির গতিশীলতা হারাবে না।

বুধবার (১১ মে) দুপুরে ভার্চ্যুয়ালি অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

অর্থমন্ত্রী মুস্তফা কামাল বলেন, সময় যখন কঠিন, তখন আপনাকে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমরা যেভাবে চলছি সারাবিশ্বের অবস্থা একই রকম। বিশ্বের সঙ্গে আমাদের একীভূত হয়ে কাজ করতে হয়। বিশ্বের যে সার্বিক অবস্থা সেটি বিবেচনায় নিয়ে আমাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয়।

Advertisements

তিনি বলেন, সুসময়ের জন্য বৈশ্বিক এক্সটারনাল ভার্নাবিলিটিগুলো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত অনেক কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হতে পারে। কঠিন সিদ্ধান্ত বলতে আমাদের দেশের অর্থনীতির চাকা বন্ধ হয়ে যাবে, আমাদেন উন্নয়ন বন্ধ হয়ে যাবে, আমাদের স্বাভাবিক অবস্থায় কোনো রকম ঘাটতি আসবে সেরকম কিছু নয়। যেমন রাসায়নিক আইটেম এখন না কিনে দুই মাস বা ছয়মাস পর কিনতে পারি। যেসব প্রকল্পগুলো আমরা করতে চেয়েছিলাম, আমরা যদি মনে করি সেগুলো এখন না করলেও সমস্যা নেই সেগুলোকে আমরা পরবর্তি সময়ের জন্য রেখে দেবো, এভাবে আমরা সমন্বয় করছি। এখানে কোনো কিছু কমতি না, শুধু সময় ইফেকটিভলি ম্যানেজ করতে চাই। আমাদের ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে আমরা আশা করি অর্থনীতির গতিশীলতা হারাবে না।

কতোদিন এভাবে সমন্বয় করতে হবে জানতে চাইলে মুস্তফা কামাল বলেন, আপনি বলতে পারবেন না রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধ কবে থামবে। মূল কারণ তো একটাই, এ মুহুর্তে কোভিড নেই। কোভিড মহামারি সারাবিশ্বে কমে গেছে সেজন্য শুকরিয়া আদায় করি। এটির প্রভাব আর নেগেটিভলি পড়ছে না। এখন শুধুমাত্র যুদ্ধের প্রভাব সারাবিশ্বে ছড়িয়ে গেছে। সবাই এটা নিয়ে কষ্ট পাচ্ছে।

তিনি বলেন, আজকের অনুমোদিত প্রস্তাবের মধ্যে একটি প্রকল্প খুব অসাধারণ। সেটি হলো আমাদের ভূমি মন্ত্রণালয়ের অধীনে সারাদেশে জায়গা জমি নিয়ে যেগুলোর কাগজপত্র নেই সেগুলো নিয়ে অনেক মামলা মোকাদ্দমায় যেতে হয়। সেই মামলা মোকাদ্দমা সহজে শেষ হয় না। আমরা বিশ্বাস করি সেটি থেকে দেশের মানুষ মুক্তি পাবে। কারণ এই প্রকল্পের মাধ্যমে ভূমির কাজগুলো সব ডিজিটাইজড হবে। দেখা যাবে সবকিছুই এর আওতায় চলে আসবে। এটি খুব ভালো কাজ, দেশের মানুষের জন্য এটি কল্যাণকর। তাই এটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন