হাজার বছরের শ্ৰেষ্ঠ বাঙালী স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে বলোনীয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বলোনীয়া আওয়ামী লীগের প্রধান আহ্বায়ক জাবির হোসেন মুসা,আমিনুল ইসলাম নান্নু,আনোয়ার হোসেন,আলী আকবর শিকদার, আমির হোসেন, আসাদুজ্জামান,রফিকুল ইসলাম সরদার, সালাম হোসেন,আরাফাত হোসেন কাজী,এনামুল হকটিটু খালাসী,ইসাহাক,খোকন বেপারী,সুমন,আহসান ফকির,ফরিদ,কালাম হাওলাদার,অপু কস্তা,আবুল হোসেন তপাদার,আজম খালাসী,আক্তার হোসেন আরো অনেকে বলোনীয়া গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন উপস্থিতিতে শুরুতে জাতীয় পতাকা ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবারের সদস্যসহ যাঁরা শাহাদত বরণ করেছেন তাঁদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। বক্তারা বলেন বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধু একইসূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ জন্ম হতো না। সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশকে নিজের স্বপ্নের মতো করে গড়ে তুলতে বঙ্গবন্ধু সকল ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কিন্তু ইতিহাসের এ মহামানব, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে সময় পেয়েছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। ১৫ আগস্টের কালো রাত্রিতে ঘাত কচক্রের বুলেটের নিষ্ঠুর আঘাতে জাতি হারায় তাঁর পিতাকে, অভিভাবককে আর থমকে যায় সোনার বাংলাদেশ গড়ার সকল পদক্ষেপ। এখন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করে একটি সুখী-সমৃদ্ধ দেশ নির্মাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বক্তারা বলেন, বিভিন্ন সামাজিক সূচকে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, নারী শিক্ষা ও নারী ক্ষমতায়ণে এবং খেলাধূলাসহ সকল ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই আরাধ্য কাজে সকল দেশপ্রেমিক জনগণকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সহযোগিতা করার জন্য আহ্বান জানান বক্তারা ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ তারিখে বঙ্গবন্ধুসহ শাহাদত বরণকারী সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।
ও দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে বলোনীয়া বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বলোনীয়া আওয়ামী লীগের প্রধান আহ্বায়ক জাবির হোসেন মুসা,আমিনুল ইসলাম নান্নু,আনোয়ার হোসেন,আলী আকবর শিকদার, আমির হোসেন, আসাদুজ্জামান,রফিকুল ইসলাম সরদার, সালাম হোসেন,আরাফাত হোসেন কাজী,এনামুল হকটিটু খালাসী,ইসাহাক,খোকন বেপারী,সুমন,আহসান ফকির,ফরিদ,কালাম হাওলাদার,অপু কস্তা,আবুল হোসেন তপাদার,আজম খালাসী,আক্তার হোসেন আরো অনেকে বলোনীয়া গণ্যমান্য ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন উপস্থিতিতে শুরুতে জাতীয় পতাকা ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবারের সদস্যসহ যাঁরা শাহাদত বরণ করেছেন তাঁদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। বক্তারা বলেন বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধু একইসূত্রে গাঁথা। বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশ জন্ম হতো না। সদ্য স্বাধীন হওয়া দেশকে নিজের স্বপ্নের মতো করে গড়ে তুলতে বঙ্গবন্ধু সকল ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। কিন্তু ইতিহাসের এ মহামানব, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, তাঁর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে সময় পেয়েছিলেন মাত্র সাড়ে তিন বছর। ১৫ আগস্টের কালো রাত্রিতে ঘাত কচক্রের বুলেটের নিষ্ঠুর আঘাতে জাতি হারায় তাঁর পিতাকে, অভিভাবককে আর থমকে যায় সোনার বাংলাদেশ গড়ার সকল পদক্ষেপ। এখন বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার সেই স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করে একটি সুখী-সমৃদ্ধ দেশ নির্মাণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বক্তারা বলেন, বিভিন্ন সামাজিক সূচকে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন হয়েছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, নারী শিক্ষা ও নারী ক্ষমতায়ণে এবং খেলাধূলাসহ সকল ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জিত হয়েছে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই আরাধ্য কাজে সকল দেশপ্রেমিক জনগণকে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সহযোগিতা করার জন্য আহ্বান জানান বক্তারা ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ তারিখে বঙ্গবন্ধুসহ শাহাদত বরণকারী সকল শহীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।
ইতালীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবসে শ্রদ্ধাঞ্জলি
সাবস্ক্রাইব
নিরাপদ নিউজ আইডি দিয়ে লগইন করুন
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন