গতকাল শনিবার থেকেই মহামারি করোনাকে উপেক্ষা করে টঙ্গিবাড়ির ফজুশাহ বাজারে কোরবানির পশুর হাট জমতে শুরু করেছে। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের ২য় তম বড় উৎসব পবিত্র কোরবানির ঈদ (ঈদুল আজহা) ঘনিয়ে আসায় ফজুশাহ বাজার হাটে ক্রেতা ও বিক্রেতার উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে।
সরেজমিনে দেখা যায় হাটে স্বাস্থ্যবিধি ও সামাজিক দূরত্ব মানছে প্রায় ৮০% শতাংশ ক্রেতা-বিক্রেতা।
গতকাল শনিবার দুপুরে ফজুশাহ বাজার পশু বিক্রির হাটে গিয়ে দেখা যায় ক্রেতা-বিক্রেতাদের হাঁকডাক। হাটগুলোয় মানুষের গাদাগাদি। কেউ দরদাম করছেন, কেউ পশু কিনে গাড়িতে তুলছেন।
এ বছর হাটে বড় গরুর চাহিদা একটু কম। ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর চাহিদা বেশি। বড় গরুর চেয়ে ছোট ও মাঝারি আকারের গরুর দামও তুলনামূলক বেশি। তবে ছাগলের দাম কম ছিল। তারপরও ক্রেতাদের অভিযোগ, করোনায় পশুর দাম কম ভেবেছেন তাঁরা। তবে দাম গত বছরের মতোই বেশি হাঁকানো হচ্ছে।
ইজারাদার মতিউর রহমান সেন্টু জানান পশুর হাটের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা রয়েছে। নীতিমালা অনুসরণ না করলে করোনা পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করতে পারে। মাস্ক পরা সবার জন্য বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করা হলে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।