বালুভর্তি জিও ব্যাগ ফেলে টঙ্গীবাড়িতে পদ্মা ভাঙন রোধ করা হচ্ছে। শনিবার উপজেলার হাসাইল-বানারী ইউনিয়নের পূর্ব হাসাইল গ্রামে ভাঙনাংশে জিও ব্যাগ ফেলতে দেখা গেছে। জিও ব্যাগ ফেলা উদ্বোধন করেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জগলুল হালদার ভুতু।
এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা পারভীন, জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-সহকারী প্রকৌশলী জহিরুল ইসলাম প্রমুখ। শুক্রবার দুপুরে কয়েক মিনিটে ব্যবধানে ভহাবহ ভাঙন দেখাদেয় এতে মিনিশেই বিলীন হয়েগেছে ৩০ শতাংশ জমির উপরে নির্মিত জিয়াসমিনের একটি ঘর, খোরশেদ হোসেনের দুইটি ঘর, নুর মোহাম্মদের দুইটি ঘর ও আলম শেখের তিনটি ঘর। এতে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে কয়েক লক্ষ টাকা।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা পারভীন জানান- ভাঙন স্থান পরির্দশন করা হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে খাদ্যসামগ্রী দেয়া হয়েছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড থেকে ১৩০০ জিও ব্যাগ ফেলার জন্য বরাদ্দ হয়েছে। ইতিমধ্যে ৪শত জিও ব্যাগ ফেলা হয়েছে।
এ বিষয়ে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জগলুল হালদার ভুতু জানান- এরই মধ্যে পদ্মা তীরে স্থায়ী বাঁধ নির্মাণে ৪৪৬ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের পাশাপাশি ভাঙন কবলিত বাকী অংশকেও স্থায়ী প্রকল্পের আওতায় আনার প্রস্তাব পাঠানো হবে।