English

28 C
Dhaka
মঙ্গলবার, এপ্রিল ৮, ২০২৫
- Advertisement -

চাঁদপুরজমিন হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চক্ষু চিকিৎসা শিবিরের উদ্বোধন

- Advertisements -

চাঁদপুর সদর উপজেলার বাগাদী নানুপুর চৌরাস্তা মোড়ে অবস্থিত চাঁদপুরজমিন হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চক্ষু চিকিৎসা শিবির অনুষ্ঠিত হয়েছে।

রোববার সকালে চাঁদপুরজমিন টাওয়ারে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন চাঁদপুর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক হাফেজ মাওলানা মুফতি শফিকুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চাঁদপুরজমিন হাসপাতালের ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর চেয়ারম্যান, জাতীয় দৈনিক অনুপমা ও দৈনিক চাঁদপুরজমিন পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ও প্রকাশক এবং হাজী লোকমান পাবলিক স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মোঃ রোকনুজ্জামান রোকন।

হাজী লোকমান পাবলিক স্কুলের সিনিয়র সহকারী শিক্ষকা ইয়াসমিন আক্তারের পরিচালনায় কোরআন তেলাওয়াতের করেন হাফেজ রেদওয়ান আহমেদ।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, মমিনপুর হাফিজিয়া মাদ্রাসার সহকারী মুহতামিম হাফেজ মাওলানা মুফতি আব্দুল্লাহ আল মাসুদ, চন্দ্রা কলেজের গভর্নিং বডির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক এবং রাজনীতিবিদ মজিবুর রহমান ফরহাদ, বাগাদী ইউনিয়ন বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক খোরশেদ আলম বাবুল মোল্লা ও কুমিল্লা অন্ধকল্যাণ সমিতির সমন্বয়ক মোঃ দেলোয়ার হোসেন, দৈনিক চাঁদপুরজমিন পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি মঞ্জুর
হোসেন।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, হাজি লোকমান পাবলিক স্কুলের সহকারী শিক্ষিকা মুক্তারানী, বিশিষ্ট সমাজসেবক মমিনুল্লাহ মৃধা সহ অনেকে। অনুষ্ঠান শেষে সকলের মঙ্গল কামনায় দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হাফেজ মাওলানা মুফতি মোঃ শফিকুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হাফেজ মাওলানা মুফতি শফিকুল ইসলাম বলেন , রোকনুজ্জামান রোকন মানুষের কল্যানে যে কাজ করে যাচ্ছেন তা আমি দেখে আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করছি। কারণ আমি সবসময় টিভিতে ও পত্রিকায় দেখি রোকনুজ্জামান রোকন সমাজ সেবায় কাজ করে যাচ্ছেন আজ উক্ত হাসপাতালের উদ্যোগে এই মানবিক কাজ সত্যিই প্রশংসার দাবিদার। আমি স্বচক্ষে নিজে উপস্থিত থেকে আজ শতশত রোগির উপস্থিতিতি দেখতে পেলাম চাঁদপুরজমিন হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার এর চেয়ারম্যান রোকনুজ্জামান রোকন বিনা ফিতে এবং বিনা স্বার্থে অসহায় রোগীদের কল্যাণের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন আমি তার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি। যার চক্ষু নাই সে বুঝে চোখের মর্যাদা কি।

তিনি বলেন, হযরত হাফিজ হুজুর রহমতুল্লাহি ৮৬ বছরেও চশমা ব্যবহার করেন না, আজ ছোট ছোট বাচ্চারাও চশমা ছাড়া চলতে পারেন না। কারণ আমাদের মধ্য থেকে বাবা-মা এখন ইউটিউব এবং মোবাইল নিয়ে সারাক্ষণ দেখতে থাকেন। তাই ওই বাচ্চারাও এই ধরনেরই হয়। এজন্য চোখের সমস্যা জটিল আকার ধারণ করছে, আমি অনুরোধ করব।আপনারা যারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন মোবাইল থেকে দূরে থাকবেন তাইলে চোখের সমস্যা হবে না।

Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ
- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন