গ্রেপ্তারকৃত আমিনুল উপজেলার থালতা মাজগ্রাম ইউনিয়নের ছোট চাঙ্গুইর গ্রামের আনসার আলী প্রামানিকের ছেলে।
নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, লাশ উদ্ধারের পর থেকেই বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করা হচ্ছিল। এক পর্যায়ে তদন্তে হত্যায় আমিনুলের সম্পৃক্ততার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে রাত ১০টায় তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নেওয়া হয়। এরপর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার ঘটনা স্বীকার করেন।
ওসি বলেন, হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে আমরা জানতে পেরেছি, আসামি আমিনুলদের সাথে প্রতিবেশী আশরাফদের বিরোধ চলে আসছিল দীর্ঘদিন থেকে। নিহত মুনিমের পরিবার আশরাফদের পক্ষ নেওয়ায় আমিনুলের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
তাদের বাড়ি পাশাপাশি হওয়ায় আমিনুলদের বাড়িতে গৃহপালিত পশু-পাখি গেলে তারা মেরে ফেলতেন। এ নিয়ে দুই পরিবারের মাঝে বিরোধ বাঁধে। এই বিরোধকে কেন্দ্র করেই ঘটনার দিন মুনিমকে খেলনা কিনে দেওয়ার কথা বলে ঘটনাস্থলে নিয়ে মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করে টয়লেটের ট্যাঙ্কির ভেতরে লুকিয়ে রাখেন আমিনুল।