এমন খবরে পুলিশ সেখানে উপস্থিত হয়। এ সময় আবুল কালাম আজাদকে আটক করতে গেলে নেতাকর্মীরা পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু করে ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। পরে ত্রিমোহন মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোক জমায়েত করে। পরে ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ গেলে তারা পালিয়ে যায়।
ঘটনাস্থল থেকে নাশকতা মামলার আসামি উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন খান, যুবদলের আহ্বায়ক গোলাম মোস্তফা জীবন ও গোড়াই ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক দুলাল মিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়।বিএনপির কয়েকজন নেতা জানান, তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি বাস্তবায়নে দলীয় নেতাকর্মীরা আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকীর বাড়িতে জমায়েত হতে থাকেন। খবর পেয়ে বাড়ির মালিককে আটকের চেষ্টা করে পুলিশ। পরে পুলিশের কাছ থেকে তাকে ছাড়িয়ে নেওয়া হয়।মির্জাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রেজাউল করিম জানান, বিএনপির নেতাকর্মীরা নাশকতার উদ্দেশ্যে আবুল কালাম আজাদের বাড়িতে জমায়েত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গেলে তারা ইটপাটকেল ছোড়ে এবং মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোকজন জমায়েত করে। এ সময় পুলিশ ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে। এ ঘটনায় দোষীদের আইনের আওতায় আনা হবে।