গতকাল শনিবার দুপুরে মনোহরদী চিকিৎসকের আসেন তিনি। পরে স্বামীর বাড়িতে চলে যান। এদিকে মুসলিমার মা মোর্শেদা বেগম মেয়ের মুঠোফোনে বহুবার ফোন দিয়েও তাকে পাননি।
আজ রবিবার সকালে মেয়ের স্বামীর বাড়িতে এসে দেখেন বাড়ির কলাপসিবল গেট খোলা।পরে ঘরে গিয়ে মেঝেতে পড়ে থাকা মরদেহ দেখতে পান। এ সময় তার চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
স্থানীয়দের ধারণা, সাব্বির নামের এক যুবকের সঙ্গে মুসলিমার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। প্রেমঘটিত কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন।