সুপ্তা রাণী দাশ বৃহস্পতিবার সকালে বাড়ি থেকে সিএনজিযোগে স্কুলে রওনা দেন। তিনি ওই সিএনজির একাই ছিলেন বলে জানা গেছে। স্কুলের রাস্তায় না নিয়ে সুপ্তাকে নিয়ে অন্য রাস্তায় প্রবেশ করে সিএনজিচালক। সুপ্তার শঙ্কা ছিল সিএনজিচালক অসৎ উদ্দেশে তাকে নিয়ে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে নিশাপট সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা জ্যোৎস্না আক্তার বলেন, খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক হাসপাতালে চলে যাই। কিন্তু জ্ঞান না থাকায় সুপ্তা রাণী দাশ এর কাছ থেকে আসল ঘটনা জানা সম্ভব হয়নি।
হবিগঞ্জের সহকারী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলামে সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ধারণা করা হচ্ছে ওই শিক্ষিকাকে একা পেয়ে সিএনজি চালক ভিন্ন রাস্তায় চলে যাওয়ার চেষ্টা করা হলে তিনি লাফ দিয়ে নিজের ইজ্জত বাঁচাতে গিয়ে আহত হন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
শায়েস্তাগঞ্জ থানার ওসি নাজমুল ইসলাম জানান, দুর্ঘটনার খবর পেয়েছেন। তবে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।