নাসিম রুমি: গত আইপিএলে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছিলেন। এ বারের আইপিএলে তিনি কলকাতার পরিত্রাতা হয়ে উঠেছেন। প্রথমে ব্যাট করে দল বিপদে পড়লে তিনি ধীরস্থির খেলে ভাল জায়গায় পৌঁছে দিচ্ছেন। আবার শেষ ওভারে ২৯ রান প্রয়োজন হলে পাঁচ ছক্কা মেরে তিনিই জেতাচ্ছেন দলকে। রিঙ্কু সিংহ স্বাভাবিক ভাবেই কেকেআর সমর্থকদের নয়নের মণি হয়ে উঠেছেন।
পরিসংখ্যান দিলে বোঝা যাবে কী ভাবে প্রায় প্রতিটি ম্যাচে দলকে ভরসা দিয়েছেন রিঙ্কু। প্রথম ম্যাচে তিনি চার রানে ফেরেন, দলও হারে। পরের ম্যাচে ইডেনে বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ৪৭ রানে ৩ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। রিঙ্কু ৩৩ বলে ৪৬ রান করে দলকে বাঁচান। কেকেআরও জেতে। গুজরাতের বিরুদ্ধে আমদাবাদে রিঙ্কুর অপরাজিত ৪৮ রান এবং পাঁচ ছক্কার সেই ইনিংস রূপকথার পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে।
গত আইপিএলে নিজের প্রতিভার প্রমাণ দিয়েছিলেন। এ বারের আইপিএলে তিনি কলকাতার পরিত্রাতা হয়ে উঠেছেন। প্রথমে ব্যাট করে দল বিপদে পড়লে তিনি ধীরস্থির খেলে ভাল জায়গায় পৌঁছে দিচ্ছেন। আবার শেষ ওভারে ২৯ রান প্রয়োজন হলে পাঁচ ছক্কা মেরে তিনিই জেতাচ্ছেন দলকে। রিঙ্কু সিংহ স্বাভাবিক ভাবেই কেকেআর সমর্থকদের নয়নের মণি হয়ে উঠেছেন।
পরিসংখ্যান দিলে বোঝা যাবে কী ভাবে প্রায় প্রতিটি ম্যাচে দলকে ভরসা দিয়েছেন রিঙ্কু। প্রথম ম্যাচে তিনি চার রানে ফেরেন, দলও হারে। পরের ম্যাচে ইডেনে বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে ৪৭ রানে ৩ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। রিঙ্কু ৩৩ বলে ৪৬ রান করে দলকে বাঁচান। কেকেআরও জেতে। গুজরাতের বিরুদ্ধে আমদাবাদে রিঙ্কুর অপরাজিত ৪৮ রান এবং পাঁচ ছক্কার সেই ইনিংস রূপকথার পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে।
হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ইডেনে ৯৬ রানে ৫ উইকেট চলে গিয়েছিল কেকেআরের। দল হারে। কিন্তু রান তাড়া করতে নেমে রিঙ্কুর ৩১ বলে অপরাজিত ৫৮ রানের ইনিংস ভোলার নয়। চেন্নাইয়ের বিরুদ্ধেও ইডেনে রান তাড়া করতে গিয়ে হারে কেকেআর। সেই ম্যাচেও দলকে জেতানোর আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন রিঙ্কু। খেলেছিলেন ৩৩ বলে অপরাজিত ৫৩ রানের ইনিসং।
এই হায়রাবাদের বিরুদ্ধেই ফিরতি ম্যাচে ৩৫ রানে ৩ উইকেট হারিয়েছিল কেকেআর। ৩৫ বলে ৪৬ রান করে কেকেআরকে মোটামুটি ভদ্রস্থ স্কোরে পৌঁছে দেন। পঞ্জাব ম্যাচে আবার রিঙ্কুর জাদু দেখা গিয়েছে। শেষ বলে চার মেরে জেতানো তো বটেই, রিঙ্কু অপরাজিত ছিলেন ১০ বলে ২১ রান করে।