রাজধানীর স্কলাসটিকা স্কুলের ক্যারিয়ার গাইডেন্স কাউন্সিলর ইভানা লায়লা চৌধুরীর (৩২) মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৫ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রোববার মামলাটি তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল। কিন্তু এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আবুবকর ছিদ্দিকের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এই দিন ধার্য করেন।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পরীবাগ থেকে ইভানা লায়লা চৌধুরীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। দুটি ভবনের মাঝের ফাঁকা যায়গায় তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তিনি স্কলাস্টিকা স্কুলের উত্তরা ও মিরপুর শাখার ইউনিভার্সিটি প্লেসমেন্ট সার্ভিসের প্রধান ছিলেন।
ইভানার মৃত্যুর ঘটনায় স্বামী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ মাহমুদ হাসানসহ দুজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। আত্মহত্যায় প্ররোচণার অভিযোগ এনে গত ২৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় মামলাটি করেন ইভানার বাবা আমান উল্লাহ চৌধুরী।
মামলায় বলা হয়েছে, বিয়ের পর থেকেই ইভানাকে তার স্বামী রুম্মান শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। কিছুদিন আগে ইভানা জানতে পারেন, রুম্মান ব্যারিস্টার সানজানা ইয়াসিন খানের সঙ্গে পরকীয়া প্রেমে লিপ্ত।
পরে ইভানা তার স্বামী রুম্মান ও সানজানার মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপে প্রেমালাপের প্রমাণও পান এবং তার স্ক্রিনশর্ট নিয়ে বন্ধুদের মেসেঞ্জারে পাঠান। এছাড়া বেশকিছুদিন ধরে রুম্মান ইভানাকে ঘুমের ওষুধ খাওয়াচ্ছিল, যাতে রুম্মান নির্বিঘ্নে সানাজানার সঙ্গে ফোনে প্রেমালাপ করতে পারে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ১৫ সেপ্টেম্বর রাজধানীর পরীবাগ থেকে ইভানা লায়লা চৌধুরীর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। দুটি ভবনের মাঝের ফাঁকা যায়গায় তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তিনি স্কলাস্টিকা স্কুলের উত্তরা ও মিরপুর শাখার ইউনিভার্সিটি প্লেসমেন্ট সার্ভিসের প্রধান ছিলেন।
ইভানার মৃত্যুর ঘটনায় স্বামী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ মাহমুদ হাসানসহ দুজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। আত্মহত্যায় প্ররোচণার অভিযোগ এনে গত ২৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় মামলাটি করেন ইভানার বাবা আমান উল্লাহ চৌধুরী।
মামলায় বলা হয়েছে, বিয়ের পর থেকেই ইভানাকে তার স্বামী রুম্মান শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। কিছুদিন আগে ইভানা জানতে পারেন, রুম্মান ব্যারিস্টার সানজানা ইয়াসিন খানের সঙ্গে পরকীয়া প্রেমে লিপ্ত।
পরে ইভানা তার স্বামী রুম্মান ও সানজানার মধ্যে হোয়াটসঅ্যাপে প্রেমালাপের প্রমাণও পান এবং তার স্ক্রিনশর্ট নিয়ে বন্ধুদের মেসেঞ্জারে পাঠান। এছাড়া বেশকিছুদিন ধরে রুম্মান ইভানাকে ঘুমের ওষুধ খাওয়াচ্ছিল, যাতে রুম্মান নির্বিঘ্নে সানাজানার সঙ্গে ফোনে প্রেমালাপ করতে পারে বলেও অভিযোগে উল্লেখ করা হয়।