English

27 C
Dhaka
রবিবার, এপ্রিল ১৩, ২০২৫
- Advertisement -

‘চাটাইম’র নতুন শাখা উদ্বোধন 

- Advertisements -

রাজধানীর ধানমন্ডিতে ‘চাটাইম বাংলাদেশ’-এর আরও একটি নতুন শাখার উদ্বোধন হয়েছে। আধুনিকতাকে সঙ্গে নিয়ে বিশ্বজুড়ে ঐতিহ্যবাহী স্বাদের তাইওয়ানের বিখ্যাত চায়ের ব্রান্ড ‘চাটাইম’ বাংলাদেশে এনেছে বিএনএস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রাজধানীর ধানমন্ডির ২ নং রোডে ৩৭ নং বাড়িতে খান এবিসি ট্রেডপ্লেক্সে সুবিশাল পরিসরে ‘চাটাইম’-এর নতুন এ শাখার যাত্রা শুরু হলো।

১১ এপ্রিল শুক্রবার সন্ধ্যায় ‘চাটাইম বাংলাদেশ’-এর নতুন শাখার উদ্বোধন করেন বিএনএস গ্রুপের চেয়ারম্যান এম. এন. এইচ. বুলু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনএস ফুড অ্যান্ড বেভারেজের কর্ণধার ও বিএনএস গ্রুপের এমডি সাফকাদ বিন বুলু, গণ্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ এবং বিএনএস ফুড অ্যান্ড বেভারেজের কর্মকর্তাবৃন্ধ।

উদ্বোধনকালে বিএনএস গ্র“পের চেয়ারম্যান এম. এন. এইচ. বুলু বলেন-আধুনিকতাকে সঙ্গে নিয়ে বিশ্বজুড়ে ঐতিহ্যবাহী স্বাদের তাইওয়ানের বিখ্যাত চায়ের ব্রান্ড ‘চাটাইম’ বাংলাদেশে এনেছে বিএনএস ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। দিন দিন এর চাহিদা বৃদ্ধির কারণে আমাদের নতুন নতুন শাখা খুলতে হচ্ছে।

বিএনএস ফুড অ্যান্ড বেভারেজের কর্ণধার ও বিএনএস গ্রুপের এমডি সাফকাদ বিন বুলু বলেন- ঢাকায় ‘বাবল-টি’র সমাহার নিয়ে আসা চাটাইমের মাধ্যমে দেশে একটি ইউনিক ‘ক্যাফে কালচার’ তৈরি করছি। যা তরুণ প্রজন্মকে আকৃষ্ট করছে। এর ধারাবাহিকতায় ধানমন্ডিতে আরো একটি সুবিশাল পরিসরে শুরু হলো ‘চাটাইম’ ক্যাফের নতুন এই শাখা। আমরা রাজধানী ঢাকাতে ‘চাটাইম’র ১১টি শাখা চালু করেছি। এছাড়া রাজধানীর বাইরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, সিলেট, বগুড়াসহ বিভিন্ন জায়গায় ‘চাটাইম’-এর শাখা চালু কবরো ইনশাআল্লাহ।

এর আগে বনানীতে ৪০ কামাল আতাতুর্ক এভিনিউতে বুলু ওশেন টাওয়ারের দোতলায়, ১১৪ গুলশান এভিনিউতে এবং ধানমন্ডির ৬৭ নম্বর সাত মসজিদ রোডের জিএইচ হাইটস-এর ৫তলায় (বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বিপরীতে) ও সীমান্ত সম্ভার’ এর ১০ম তলাতে ‘চাটাইম’ নামের ‘বাবল-টি’র নতুন এই ক্যাফে সকল অতিথিদের জন্য উম্মুক্ত করা হয়। এছাড়া রাজধানীর উত্তরায় ৯ নম্বর সেক্টরের ১৬ সোনারগাঁও জনপদ এভিনিউতে (মাসকোট প্লাজার পরে) এবং শান্তিনগর বেলী রোডে সুবিশাল পরিসরে ‘চাটাইম’-এর শাখা রয়েছে।

এক নজরে ‘বাবল-টি’:
মসলা চা, দুধ চা, ব্ল্যাক টি বা হারবাল টি। হোক তা বাহারি চিনেমাটির কাপ, মগ বা মাটির ভাড়ে। এক চুমুক চায়ে সবসময়ই মেলে প্রশান্তি। ক্লান্তি দূর ও বিনোদন ছাড়াও দেশে দেশে চা আনুষ্ঠানিকতা ও ঐতিহ্যের একটি অংশ। অতিথি আপ্যায়নে চা ছাড়া চলে নাকি!

দক্ষিণ পূর্ব-এশিয়ার দেশ তাইওয়ান ‘ওলং চা’ উৎপাদনকারী অন্যতম বৃহত্তর দেশ। ফলে চা পানের রীতিতে তারা প্রসিদ্ধ। ‘ওলং চা’ ছাড়াও তাইওয়ানের অধিবাসীরা ‘বাবল-টি’ খেতে ভালোবাসেন। ‘বাবল-টি তৈরির রীতি আবিষ্কার হয় ১৯৮০ সালে। মূলত ঠান্ডা চা-এ সুস্বাদু ফল বা দুধ ও এক চামচ টাপিওকা বল (সাগুসদৃশ শস্য) দিয়ে তৈরি হয় ‘বাবল-টি’। বর্তমানে এই চায়ের জনপ্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপ পর্যন্ত। তাইওয়ানের সুপরিচিত রফতানি পণ্যের মধ্যে অন্যতম হলো ‘বাবল-টি’। যা আধুনিকতাকে সঙ্গে নিয়ে বিশ্বজুড়ে ঐতিহ্যবাহী স্বাদ নিয়ে ইতোমধ্যে জায়গা করে নিয়েছে।

Notify of
guest
0 মন্তব্য
সবচেয়ে পুরাতন
সবচেয়ে নতুন Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments
Advertisements
সর্বশেষ

আল কোরআন ও আল হাদিস

- Advertisements -
এ বিভাগে আরো দেখুন