রাজধানীর ফুলবাড়িয়া বাসস্ট্যান্ডের বিপরীতে সিদ্দিক বাজার এলাকায় একটি ভবনে বিস্ফোরণে এ পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। মঙ্গলবার বিকেল ৪টা ৫০ মিনিটের দিকে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। নিহতদের পরিচয় শনাক্ত হয়েছে।
নিহতরা হলেন :
০১. মো. সুমন (২১), পিতা মমিন, ১ নং সুরি টোলা, বংশাল ঢাকা। তার গ্রামের বাড়ি কুমিল্লার মেঘনা থানায়। তার বাবা মমিন জানান, মাত্র ১০-১২ দিন আগে সে কাতার থেকে দেশে ফিরেছেন।
০২. ইসহাক মৃধা (৩৫), পিতা মৃত দুলাল মৃধা। নিহতের গ্রামের বাড়ি বরিশাল জেলার কাজির হাট থানার চর সন্তোষপুর গ্রামে। থাকতেন ঢাকার নারায়ণগঞ্জের ঢাকেশ্বরীর ২ নং রোডে। ইসহাক ইসলামপুরে কাপড়ের ব্যবসা করতেন।
০৩. মুনসুর হোসেন (৪০), পিতা মোশাররফ হোসেন। নিহতের বাড়ি যাত্রাবাড়ীর পশ্চিমপাড়ায়।
০৪. মো. ইসমাইল (৪২), পিতা মৃত মো. হোসেন আলী। নিহতের বাড়ি আলু বাজারের ৯৭ লুৎফর রহমান লেনে।
০৫. আল আমিন (২৩), পিতা বিল্লাল হোসেন। নিহতের বাড়ি চাঁদপুরের মতলবের পশ্চিম লালপুর। আল আমিন বিবিএ শিক্ষার্থী বলে তার বড় ভাই হাবিবুর রহমান জানান।
০৬. রাহাত (১৮), পিতা জাহাঙ্গীর আলম। নিহতের বাড়ি কেরানীগঞ্জের দক্ষিণ চৈনকুটিয়ায়।
০৭. মমিনুল ইসলাম (৩৮), পিতা আবুল হাসেম। নিহতের বাড়ি চক বাজারে।
০৮. নদী বেগম (৩৬), স্বামী মৃত মমিনুল ইসলাম। নদীর বাড়ি চক বাজারে।
০৯. মাঈন উদ্দিন (৫০), পিতা মৃত ছমির উদ্দিন আকন। নিহতের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদরে।
১০. নাজমুল হোসেন (২৫), পিতা ইউনুছ হোসেন। নিহতের বাড়ি ঢাকার বংশালে।
১১. ওবায়দুল হাসান বাবুল (৫৫), পিতা মৃত শেখ সাহেব আলী। নিহতের বাড়ি মানিকগঞ্জ সদরে।
১২. আবু জাফর সিদ্দিক (৩৪), পিতা মৃত মোজাম্মেল হক। নিহতের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়ায়।
১৩. আকুতি বেগম (৭০), স্বামী মৃত আনোয়ারুল ইসলাম। নিহতের বাড়ি ঢাকার বংশালে।
১৪. মো. ইদ্রিস মির (৬০), পিতা মৃত কালাচান মির। নিহতের বাড়ি ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে।
১৫. নুরুল ইসলাম ভূঁইয়া (৫৫), পিতা মৃত আলি মোহাম্মদ ভূঁইয়া। নিহতের বাড়ি যাত্রাবাড়ীতে।
১৬) হৃদয় (২০), নিহতের বাড়ি ঢাকার বংশাল।